লাভজনক উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া - নতুন ব্যবসার আইডিয়া
আপনি কি উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া খুঁজতেছেন? তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন।
কারণ, আজকের আর্টিকেলে আমরা উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানব। কেননা,
বর্তমান যুগে চাকরির বাজারে সংকটের কারণে অনেকেই ব্যবসা শুরু করছে। তাহলে আপনি
কেন পিছিয়ে থাকবেন?
আপনারা যেন বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন তাই
জন্য আজকে আমি আপনাদের সামনে উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে ধারণা দেব। অনেকেই আছে যারা উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে ধারণা রাখে না। তাই তারা
পরবর্তীতে ব্যবসা করতে পারেনা। চলুন তাহলে উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে
জানা যাক।
পেজ সূচিপত্র
উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া
অনেক গুলো ব্যবসার মধ্যে সবচাইতে অন্যতম, আদর্শ এবং সম্মানজনক ব্যবসা হলো
উৎপাদনমুখী ব্যবসা। উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে অনেক বিষয়বস্তু বিষয়বস্তু
আছে যেগুলো আমরা এখন আলোচনা করব। উৎপাদন মুখী ব্যবসার অন্যতম ভালো দিক হলো যে
আপনি এই ব্যবসার মাধ্যমে খুব অল্প পুজিতেই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
আপনি যদি
নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান তাহলে উৎপাদন মুখী ব্যবসা হবে
সবচাইতে অন্যতম। বর্তমান সময়ে লাভজনক কিছু উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে
নিচে আলোচনা করা হলোঃ
- কৃষি কাজের প্রয়োজনীয়, জৈব সার তৈরি করে ব্যবসা।
- কাঠের বিভিন্ন ধরনের পণ্য সামগ্রী যেমন টেবিল, চেয়ার, খাট ইত্যাদি, এর ব্যবসা করে।
- বিশুদ্ধ মধু উৎপাদন করে বাজারজাত করার মাধ্যমে ব্যবসা করা।
- বিভিন্ন ধরনের পাপোশ এবং রাবারের ব্যবসা।
- ছোট শিশুদের প্রয়োজনীয় খেলনা পাতি এর ব্যবসা করে।
- বিস্কুট ফ্যাক্টরি বানিয়ে বিস্কুটের ব্যবসা করে।
- কৃষিক্ষেত্রে বিভিন্ন জৈব সার প্রয়োজন হয়, তাই আপনি জৈব সারের ব্যবসা করতে পারেন।
- বাংলাদেশে মাছের খুব চাহিদা। আপনি যদি উৎপাদন মুখী ব্যবসার মাধ্যমে লাভবান হতে চান তাহলে মৎস্য উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
- বড় একটি খামার দিয়ে, সেইখান থেকে দুধের ব্যবসা করে আয়।
- পোশাকের ব্যবসা ও একটি উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া ব্যবসা পদ্ধতি।
- গাড়ির যন্ত্রাংশ বাজারজাত এবং উৎপাদন করে ব্যবসা।
- কাঠের জিনিসপত্র এবং আসবাবপত্র তৈরির মাধ্যমে ব্যবসা।
- মহিলাদের কসমেটিক্স এবং বিউটি প্রোডাক্টস বিক্রি করে উৎপাদনমুখী ব্যবসা করা।
- প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার যজ্ঞ করে তোলে প্লাস্টিকের ব্যবসা করা।
- দেশে যেহেতু হস্তশিল্প এবং কুটির শিল্পর খুব অভাব তাই আপনি হস্তশিল্প এবং কুটির শিল্প ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
- দেশে খাদ্যের অভাবের কারণে আপনি চাইলে, কাঁচা খাদ্যদ্রব্য এর ব্যবসা করতে পারেন।
নতুন ব্যবসার আইডিয়া
চাকরির বাজারে অসফল হওয়ার কারণে, অনেকেই এখন ব্যবসার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। সবাই
সবার নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছে। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনার এবং নতুন ব্যবসার
আইডিয়ার অভাবে শুরু করতে পারছে না। তাই এখন আমি এখন নতুন ব্যবসার আইডিয়া
সম্পর্কে আলোচনা করব।
যখন আপনারা সঠিক পরিকল্পনা আয়ত্ত করে ফেলবেন, তারপর
আপনাদের নতুন ব্যবসার আইডিয়া প্রয়োজন হবে। তাই নিচে কিছু নতুন ব্যবসার আইডিয়া
দেওয়া হলো:
- ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে, অনলাইন ব্যবসা করে।
- বাড়িতে বসে থেকে কনটেন্ট রাইটিং করে বা আর্টিকেল ব্যবসা করা।
- ওয়েবসাইট বানিয়ে সেই ওয়েবসাইটে কিছুদিন কাজ করে ওয়েবসাইট বিক্রি করে ব্যবসা।
- অনলাইন শিক্ষা প্লাটফর্ম খুলে ব্যবসা করে।
- পোশাক আশাক বা টি-শার্টের ব্যবসা করে।
- গিফট শপ বা জন্মদিনের উপহারের ব্যবসা করে।
- শহর অঞ্চলে ফুড সপের ব্যবসা করে।
- নিজস্ব কফি সব বানিয়ে, ব্যবসা করা।
- নিজস্ব ফ্যাশান হাউজ বানিয়ে সেখান থেকে ব্যবসা।
- শহর অঞ্চলে রেস্টুরেন্ট এর ব্যবসা করি।
- নিজস্ব কসমেটিকস দোকান বানিয়ে ব্যবসা করে।
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
পাইকারি ব্যবসা হলো একাধিক বা অনেক গুলো পণ্য একসাথে কম দামে অর্থাৎ অল্প পরিমাণ
কিছু লাভ করে পণ্য বিক্রি করার ব্যবসা। পাইকারি ব্যবসার মাধ্যমে অল্প দামে
অনেকগুলো পণ্য একসাথে কেনা যায়। এখন হয়তোবা বুঝতে পেরেছেন পাইকারি ব্যবসাটা
আসলে কি।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে।
তাই আমরা এখন পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া এর তালিকা সম্পর্কে আলোচনা করব। নিচে কিছু
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া তালিকা দেওয়া হলোঃ
- গ্রীষ্মকালীন ফলের পাইকারি ব্যবসা করা।
- বিভিন্ন ধরনের চা-পাতার ব্যবসা করা।
- মার্কেট ডিমান্ড অনুযায়ী ইলেক্ট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক পণ্যের ব্যবসা।
- ছেলেদের বিভিন্ন ধরনের টি-শার্টের এবং পোশাকের পাইকারি ব্যবসা।
- হাট-বাজারে বিক্রি হওয়া কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করা।
- ছেলে মেয়েদের কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা।
- মুদি খানার দোকান দিয়ে পাইকারি ব্যবসা।
- রাসায়নিক কৃষি পণ্যের পাইকারি ব্যবসা।
- স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য সমূহ পন্যের পাইকারি ব্যবসা।
- বাড়ির আসবাবপত্রের পাইকারি ব্যবসা করা।
- বাড়িতে পোষা প্রাণীর যত্নের প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের পাইকারি ব্যবসা।
বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া
বর্তমান যুগে অনলাইন কে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের অনেক যুবক বাড়িতে বসে থেকে
বিদেশি কোম্পানির কাজ করতেছে। তার পাশাপাশি বিদেশে অনেক ধরনের ব্যবসা করতেছে।
বিদেশে এই ব্যবসা গুলো করতে, বিদেশে যাইতে হয় না অনলাইনের মাধ্যমে দেশে বসে
থেকেই বিদেশি ব্যবসা করা যায়।
তাই এখন আমরা আলোচনা করব বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া
সম্পর্কে। অনেক যুবক বিদেশে ব্যবসা করতে চাই কিন্তু বিদেশী ব্যবসার আইডিয়া
অভাবের কারণে ব্যবসা শুরু করতে পারে না। নিচে কিছু বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া এর
লিস্ট দেওয়া হলো:
- ফ্রিল্যান্সিং: বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে ডাটা এন্ট্রি, কন্টেন রাইটিং, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কাজ করা।
- ই-কমার্স: অনলাইনে পণ্য কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান যেমন আমাজন, আলিবাবা, ইবে এসব প্রতিষ্ঠানে পণ্য বিক্রয় করা।
- অনলাইন টিউশন: ঘরে বসে আন্তর্জাতিক ক্লাস নেওয়া।
- ড্রপ শিপিং: বিদেশি সাপ্লায়ার থেকে পণ্য কিনে দেশে বিক্রি করা।
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: বিভিন্ন কোম্পানির সফটওয়্যার ডেভলপমেন্টের কাজ করা।
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট: ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করে অন্যদের কাজে সহযোগিতা করা।
- রেস্টুরেন্ট ব্যবসা: বিদেশে রাস্তার ধারে রেস্টুরেন্ট তৈরি করে ব্যবসা করা।
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া
গ্রাম বাংলার ব্যক্তি বা মানুষ সমূহ আগের মতো আর পিছিয়ে নেই। কারণ তারা ব্যবসা
সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে গেছে। বর্তমান সময়ে গ্রামের ব্যবসার ব্যাপক চাহিদা।
কারণ মানুষ এখন বুঝে গেছে চাকরির পিছনে না ছুটে ব্যবসা করা উত্তম সিদ্ধান্ত।
গ্রামের ব্যবসা শুরু করার জন্য গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। গ্রামে চাইলে অনেক ব্যবসা শুরু করা যায় কিন্তু ব্যবসা তো শুরু
করলেই হয় না ব্যবসাতে সফল হতে হয়। তাই ব্যবসাতে সফল হইতে হলে গ্রামের ব্যবসার
আইডিয়া সম্পর্কে জানতে হবে। গ্রামের মানুষের উদ্দেশ্যে নিচে কিছু গ্রামের
ব্যবসার আইডিয়া লিস্ট দেওয়া হলোঃ
- কাঁচামালের ব্যবসা
- মুদি দোকান তৈরি
- ছোটখাটো টি-শার্ট প্রিন্টিং এর দোকান দেওয়া
- ফটোকপি দোকান তৈরি
- চায়ের স্টোল তৈরি
- গ্রামের বাড়ি গুলো থেকে বিভিন্ন কুটির শিল্পের কাজ সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি
- ফেক্সিলোডের দোকান তৈরি
- বর্তমান সময় অনুযায়ী বিউটি পার্লার তৈরি
- স্বল্পমূল্যের ফাস্টফুডের স্টল তৈরি
- কাপড় সেলাই(দর্জি)করার ব্যবসা
স্টক ব্যবসার আইডিয়া
আপনি চাইলে এখন বাড়িতে বসে থেকে বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির স্টক কিনতে পারেন। যখন
একটি স্টক এর দাম কমে যায় তখন যদি আপনি stock কিনে রাখেন তাহলে পরবর্তীতে সেটি
অনেক দামে বিক্রি করা সম্ভব হয়। আপনি অনলাইনের মাধ্যমে চাইলে বিভিন্ন বড় বড়
কোম্পানির স্টক বা শেয়ার কিনতে পারবেন। এখন আমরা আলোচনা করব স্টক ব্যবসার
আইডিয়া সম্পর্কে।
স্টক ব্যবসার মাধ্যমেই একজন ব্যক্তি খুব সহজে কোটিপতি হতে পারে
আবার খুব সহজেই নিচে নেমে যেতে পারে। তাই স্টক ব্যবসার ক্ষেত্রে সব সময় সতর্ক
থাকতে হবে। স্টক ব্যবসা সঠিক আইডিয়া না পেলে আপনি অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।
তাই আপনাদের কথা ভেবে স্টক ব্যবসার আইডিয়া লিস্ট নিচে দেওয়া হলোঃ
- আলুর স্টক ব্যবসা
- ধানের স্টক ব্যবসা
- তেলের স্টক ব্যবসা
- কাপড়ের স্টক ব্যবসা
- বিভিন্ন রকম মসলার স্টক ব্যবসা
- শেয়ার বজারে শেয়ার কেনাবেচা করা
- বৈদেশিক মুদ্রার স্টক ব্যবসা
- মিচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ
- সিগারেট সহ বিভিন্ন তামাকজাতীয় দ্রব্যের স্টক ব্যবসা
- রড, সিমেন্ট, বালির স্টক ব্যবসা
বড় ব্যবসার আইডিয়া
বড় ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। তাই বড় ব্যবসা শুরু
করার আগে আপনার আর্থিক স্বচ্ছলতা ভালো থাকতে হবে। নিচে কিছু বড় ব্যবসার আইডিয়া
দেওয়া হলোঃ
- ক্যাটারিং এর ব্যবসা
- গার্মেন্টস শিল্পকারখানা তৈরি
- আমার শিশুর বব্যবহার্য দ্রব্য তৈরি
- ডেকোরেটরের ব্যবসা
- রিয়েল এস্টেট এর ব্যবসা
- কাঠের ফার্নিচার তৈরির ব্যবসা
- সিরামিক জাতীয় পণ্যের দোকান তৈরি
- গিফট কর্নার তৈরি
- ফার্মেসির দোকান খোলা
- রেস্টুরেন্ট ব্যবসা
- বিভিন্ন ইলেকট্রনিক গেজেট বিক্রির ব্যবসা
- বড় বড় খামার তৈরি
- আইসক্রিম পার্লার খোলা
ছোট ব্যবসার আইডিয়া
ছোট ব্যবসার ক্ষেত্রে অল্প পরিসরে কম টাকা ব্যয়ে ব্যবসা শুরু করা যায়. সে
ক্ষেত্রে আপনার কিছু সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন হবে। যেমন নির্দিষ্ট একটি
অ্যামাউন্ট সিলেক্ট করা যেটির মাধ্যমে আপনি ব্যবসা শুরু করবেন। আপনাদের কথা
মাথায় রেখে নিচে কিছু ছোট ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া হলোঃ
- ফুটপাতে স্টলে ফাস্টফুড বিক্রি
- রুটি-পরোটার দোকান খোলা
- চায়ের স্টল তৈরি
- মোবাইল রিচার্জ এর দোকান তৈরি
- ফুলের ব্যবসা
- ক্রাফটিং এর কাজ করা
- নকশি কাঁথা তৈরি
- কুটির শিল্পের ব্যবসা
- বেকিং এর ব্যবসা
- মাশরুম চাষ
FAQs - ব্যবসার আইডিয়া
প্রশ্নঃ ১ কিভাবে নতুন ব্যবসা শুরু করা যায়?
উত্তরঃ নতুন ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রথমে আপনার পরিকল্পনা প্রয়োজন।
কিভাবে নতুন ব্যবসা শুরু করা যায় তার তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
- প্রথম ধাপঃ সঠিক পরিকল্পনার গ্রহণ।
- দ্বিতীয় ধাপঃ নিজের ব্যবসা বা কোম্পানির সঠিক নাম নির্বাচন করা।
- তৃতীয় ধাপঃ ব্যবসা চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সংগ্রহ করা।
- চতুর্থ ধাপঃ অনলাইন ব্যবসার জন্য আইনি বৈধতা গ্রহণ করা।
- পঞ্চম ধাপঃ আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন ব্যাংক হিসাব খোলা।
- ষষ্ঠ ধাপঃ ডেলিভারি নেটওয়ার্ক এবং পণ্য আদান-প্রদানের সুব্যবস্থা প্রদান করা।
- সপ্তম ধাপঃ কুরিয়ার সার্ভিস এবং অনলাইন ডেলিভারি ব্যবস্থা গ্রহণ।
- অষ্টম ধাপঃ প্রোডাক্ট সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং বা অনলাইন মার্কেটিং করা।
- নবম ধাপঃ নিয়মিত আপনার প্রোডাক্ট সমূহ গুলোকে আপডেট করা।
- দশম ধাপঃ অনলাইন ব্যবসায় সফল হওয়ার ক্ষেত্রে ধৈর্যশীলতার পরিচয় দেওয়া।
প্রশ্নঃ২ পৃথিবীর সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি?
উত্তরঃ পৃথিবীতে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা অনেক গুলো রয়েছে। তার মধ্যে
পৃথিবীতে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা গুলো হলোঃ
- বিভিন্ন ধরনের মাছের ব্যবসা।
- আবাসিক হোটেল এর ব্যবসা।
- রড সিমেন্ট এর ব্যবসা
- রেস্টুরেন্ট এর ব্যবসা।
- কাপড়ের ব্যবসা
- ট্যুর অপারেটর এর ব্যবসা
- ড্রাগন ফলের ব্যবসা
৩প্রশ্নঃ ১ লক্ষ টাকার মধ্যে কোন ব্যবসা ভালো?
উত্তরঃ ১ লাখ টাকার মধ্যে ভাল ব্যবসা গুলো হলো বিভিন্ন স্থানে দুধ
সরবরাহের ব্যবসা
- ফাস্টফুড এর ব্যবসা
- অনলাইনে পোশাক এর বিক্রির ব্যবসা
- অনলাইন নার্সারি এর ব্যবসা
প্রশ্নঃ৪ সবচেয়ে লাভজনক চিকিৎসা ব্যবসা কোনটি?
উত্তরঃ সবচেয়ে লাভজনক চিকিৎসা ব্যবসা হলো বিভিন্ন ধরনের হাসপাতালের
সামনে, ফার্মেসী অর্থাৎ মেডিসিন বা ঔষধের ব্যবসা।
লেখক এর শেষ কথা
এই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য একটি ব্যবসা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
আশা করছি, আমাদের এই উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া এবং নতুন ব্যবসার আইডিয়া
সম্পর্কে আর্টিকেলটি আপনার পছন্দ হয়েছে। এখন চাইলে আপনি উৎপাদনমুখী ব্যবসার
আইডিয়া এবং নতুন ব্যবসার আইডিয়া গুলো ব্যবহার করে নিজের ব্যবসা শুরু করতে
পারেন।
আপনি হেবি স্পিচ ব্লগারে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url